গরীবি কখনই আমাদের ভাগ্য হতে পারে না। ভারতের এখন অনেক বেশি উন্নত এবং বিত্তশালী দেশ হওয়ার কথা ছিল। আমরা যাঁরা ভারতীয়, তাঁদের দায়িত্ব দেশকে আরও উন্নত এবং আধুনিক করে তোলা। ভারতীয়রা টাকা পয়সা রোজগারে কোনও জায়গা থেকেই পিছিয়ে নেই। বিশেষ করে বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় নিজেদের ভাগ্য নিজেদের হাতে তৈরি করে তাঁরা এটা অনেক আগেই প্রমাণ করে দিয়েছেন। তাঁরা পারেন। ইচ্ছে আর সুবিধা থাকলেই পারেন। কিন্তু সমস্যাটা কোথায়? আসল সমস্যা আমাদের অপদার্থ সরকার, অযোগ্য নেতা এবং তাদের খারাপ নীতিতে। সেই সব পাল্টানোর চ্যালেঞ্জটা হাতে নেওয়ার এটাই এখন সময়। চলুন, আমরা নতুন ধরণের সরকার ও রাজনীতির দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
I am a technology entrepreneur and a pioneer in Asia’s dotcom revolution. After creating India’s first Internet portals in the late 1990s, I started what is today India’s largest digital marketing company. My journey as an entrepreneur continues, but now in a different domain – nation building. I strongly believe that India needs transformation and we must be the entrepreneurs in that revolution.
***
***
Election after election, governments after governments, it is fairly clear that all are basically the same. They focus on grabbing power, winning the next election, and growing the size and scope of government at the cost of people. Elections are won by those who can talk the good talk but when it comes to implementing good policies, they all fail consistently.
আসলে সত্যিটা হল সরকার উন্নয়ন করে না, করে মানুষ। টাকা রোজগারের পরিবেশ যদি ঠিকঠাক সরকার তৈরি করে দিতে পারে, তাহলেই সবাই পেরে যায়। কিন্তু হয় তো উল্টোটাই। সরকারের লাল ফিতে, দুর্নীতি আর চড়া কর, এই সবই রোজগারের পরিবেশকে নষ্ট করে, সাধারণ মানুষকে আর্থিক ভাবে পঙ্গু করে রাখে। সরকারের লাইসেন্স রাজ আর কোটা সিস্টেমই দেশকে দারিদ্রের পথে ঠেলে দিয়েছে। ঠিক এই কাজটাই স্বাধীনতার আগে করে গিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার। সেই ট্রাডিশন এখনও চলিতেছে।
আমরা এই মুহূর্তে যা করতে পারি, তার ওপরেই নির্ভর করছে ১৩০ কোটি স্বাধীন ভারতীয়র ভবিষ্যত্। আর সময় নষ্ট নয়। সরকারের দমনমূলক চাপ থেকে দেশকে স্বাধীন করার সময় এসে গিয়েছে। আমরা যা যা করতে পারি, সেটাই করতে হবে। আমরা যেন আমাদের আগামী প্রজন্মকে বলতে পারি দেখো, দেশকে পাল্টাতে যা যা করার, আমরা সব করেছি। আগামী পৃথিবীকে শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমরা
***
ভারতীয়দের আসলে স্বাধীনতা বড্ড কম। ধর্ম, সম্প্রদায়, জাতপাত দিয়ে একে অপরের মধ্যে বিভেদ করা হয়। সামাজিক আর আর্থিক বিষয়ে জবরদস্তি নাক গলায় সরকার। সরকারের কোনও সিদ্ধান্তগ্রহণ ভীষণ সেন্ট্রালাইজড। আর তাতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণই থাকে না প্রায়। জনগনের টাকা নিয়ে সরকার ছেলেখেলা করে, নিয়ন্ত্রণ করে, সেই টাকার সঙ্গে অন্যায় করে। দেশের দারিদ্রতার জন্য আর কি কিছু চাই
পরিসংখ্যান খুঁটিয়ে দেখলে দুঃখজনক পরিস্থিতি উঠে আসবে। দেশের ৯২ শতাংশ মানুষেরই মোট সম্পত্তির পরিমাণ সাড়ে ছয় লক্ষ টাকার কম। মধ্যবিত্ত ভারতীয়র গড় আয় বছরে ১.২ লক্ষ। ১০ হাজার প্রতি মাসে। আইএমএফ-এর পার ক্যাপিটা জিডিপি র্যাঙ্কিং-এ ২০০টি দেশের মধ্যে ভারত পেছনের সারিতে, ১২৬ নম্বরে। ৩০ কোটিরও বেশি ভারতীয়- স্বাধীনতার সময় থেকেই চূড়ান্ত দারিদ্রের মধ্যে জীবন কাটান। ক্লাস ফাইভের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ক্লাস টু-এর মানের পড়াশোনাও জানে না। কুড়ি বছর বয়সী দেশের ৩০ কোটি যুবার জন্য কাজের জায়গা তৈরির করার বিষয়টি থমকে। প্রায় ৬০ কোটি ভারতীয় মধ্যবিত্তর দিনপ্রতি রোজগার ১৩০ থেকে ৬৫০ টাকায় আটকে।
মানব উন্নয়ন কিংবা ব্যবসার পরিবেশ, প্রত্যেকটি সূচকে ভারতের খারাপ পারফরম্যান্স। গোড়ায় গলদ প্রায় প্রত্যেকটিতে। সরকারের অহেতুক নাক গলানোর প্রবণতাই এর জন্য দায়ি।
এই উন্নয়নশীলতার অভাব ইচ্ছেকৃত ভাবে তৈরি করা হয়েছে। দশকের পর দশক ধরে সরকার তো বদলেছে, সঙ্গে খারাপ নীতির বোঝাও চেপেছে।
যা আছে, তাকেই ঠিকঠাক ভাবে ব্যবহার না করা, সরকারি সাহায্য না পাওয়া, গরিব মানুষকে আরও দারিদ্রের খাঁচায় আটকে ফেলে। মানুষ কতটা আয় করবে, আর কতটা করবে খরচ, সেগুলোতে চড়া ট্যাক্স বসিয়ে দিলে অসহ্যকর অবস্থা তৈরি হয়। সেটাই হয়েছে। মানুষের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়। সম্প্রদায়, ধর্ম, জাতপাতের ভিত্তিতে সুবিধা দেওয়া হয়। কিছু মানুষের ওপর করের বোঝা চাপে, আর অন্যান্য কিছু মানুষ ফায়দা লোটে। সরকারি সাহায্যই হোক বা চাকরি পাওয়া, মানুষের মধ্যে বৈষম্য ছিল, সেটাই বজায় রাখা হয়ে থাকে।
ব্রিটিশ রাজের কিছু আইন ছিল। যে আইন ব্যক্তি মানুষের স্বাধীনতা খর্ব করত, অর্থনৈতিক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করত, সেই আইন এখনও বহাল এবং খুব একটা অদলবদল ছাড়াই! ব্যক্তিগত সম্পত্তিও মৌলিক অধিকার নয়। রাজনৈতিক ইচ্ছের ওপর ভিত্তি করে, এটা সাংবিধানিক অধিকার মাত্র।
আসলে ব্রিটিশ রাজের আইন ছিল ভারতীয়দের চুপ করিয়ে রাখার, বিভেদ ঘটানোর, তাদেরকে দাবিয়ে রাখার, চাপ দেওয়ার আইন। এরকম অনেক আইনই এখনও বলবত। ভারতীয় সংবিধানের ২৪২ ও ৩৯৫ ধারা সরাসরি নেওয়া হয়েছে ভারতীয় সরকার আইন ১৯৩৫ থেকে।
গত ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষের ভাল করার অজুহাতে সরকার অর্থনীতির ওপর হস্তক্ষেপ করে গিয়েছে। সরকার প্রচুর ব্যবসার সঙ্গে নিজেকে জড়িয়েছে। যারমধ্যে বেশিরভাগ দেউলিয়া হয়েছে। ক্ষতির বোঝা চেপেছে। আর সেই ক্ষতি মেটাতে করদাতাদের ওপর বোঝা চাপানো হয়েছে। বিমান পরিষেবা, রেল, বিদ্যুৎ, তেল কিংবা প্রাকৃতিক গ্যাস রয়েছে এরমধ্যে। ভারী শিল্প, টেলিকমিউনিকেশন, শিক্ষা, তালিকাটা বেশ লম্বা। শুধু তাই নয়, দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক জায়গা দখল করে রেখেছে সরকারের এই সব শিল্প। জমি কিংবা অন্যান্য জিনিসপত্র সেভাবে ব্যবহার করা হয়নি, কোনওটিতে উৎপাদন বলে কিস্যু নেই।
Every Indian family has been forced to pay ₹12,000 towards the losses. This figure is just for the Central PSUs. There are hundreds of state government entities as well which lose money on a regular basis.
যেখানে দরকার নেই, সেখানে সরকারের নাক গলানোর প্রবণতা দেশের ক্ষতি করেছে। এটা হল ম্যাক্সিমাল গর্ভনমেন্ট। দেশের উন্নতি করতে হলে ম্যাক্সিমাল থেকে মিনিমাল সরকারের দিকে ঝুঁকতে হবে। সরকারের সর্বাধিক থেকে নুন্যতমতার দিকে না ঝুঁকলে মুশকিল।
***
দেশের অবস্থা বদলানোর মানসিকতা কারওর নেই। না ক্ষমতাসীন কোনও রাজনৈতিক নেতাদের, না কোনও দলের। ফলে উপনিবেশ থাকাকালীন ভারতের যে দশা ছিল, স্বাধীনতার পরেও অবস্থাটা খুব যে পাল্টেছে তেমনটা নয়। আসলে ক্ষমতালোভীদের লোভটাই ক্ষমতায় থাকা। সে কারণেই দেশের মানুষকে তারা গরীব বানিয়ে রেখেছে, সরকারের ওপর নির্ভরশীল করে রেখেছে। ভারতীয়দের উন্নতি হোক, সেরকম কোনও ইচ্ছে তাদের নেই। সে কারণেই অর্থনৈতিক নীতি প্রায় সব সরকারের আমলেই থোড় বড়ি খাড়া ধাঁচের। সমস্তটাই দেখনদারি। গরীবের জন্য করছি, এরকম হাবভাব হলেও, কাজের কাজ কিছুই নয়।
ভোটের সময় বড় বড় প্রতিশ্রুতি। আর তারপর সারনেম, জাত, কোটার ভিত্তিতে ভোট। সঙ্গে ভর্তুকির ঘনঘটা আর বিকৃত ইতিহাস। উন্নতির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, কিন্তু মেলে না কারণ, সরকারি নীতি ভারতীয়দের নিয়ে যায় প্রগৈতিহাসিকতার দিকে। অথচ দেখুন, রাজনৈতিক নেতা আর আমলারা বড়লোক হচ্ছে, আর বেশিরভাগ ভারতীয়ই গরীব থেকে আরও গরীব হচ্ছে।
ভারতের শাসনকর্তারা পাল্টেছে, কিন্তু শাসনপদ্ধতি নয়। তাই সেই শাসনপদ্ধতি না বদলালে, কিছুই বদলানো অসম্ভব।
পরিবর্তনে সময় লাগে। কিন্তু পরিবর্তন আনতে, ভুল পথে না গিয়ে, ঠিক পথে চলতে থাকাটা বাঞ্ছনীয়।
***
১৩০ কোটি দেশের ১৩০ কোটি ভবিষ্যত্ প্রজন্ম অপেক্ষা করছে মুক্তির। যদি একটু ওড়বার সুযোগ মিলত, তাহলে কেই বা বলতে পারে, এই ভারতই হয়ত বিশ্বকে কত বিজ্ঞানী, কবি, সমাজ সংস্কারক, আবিষ্কারক কিংবা খেলোয়াড়দের উপহার দিতে পারত ।
১৭৫০ সালে বিশ্ব যা ছিল, তার থেকে এই বিশ্ব অনেক, অনেক বিত্তশালী। অথচ এই বিশ্বেরই একাংশ আবার হতদরিদ্র। আধুনিক বিশ্বের এই বিত্ত এসেছে নবজাগরণের হাত ধরে। যা থেকে শিল্প বিপ্লব। যে বিপ্লবের হাত ধরে পশ্চিমী দুনিয়ার আজ রমরমা অবস্থা। ভারতকে গরীবই রাখা হয়েছে। অথচ সিঙ্গাপুর, উত্তর কোরিয়া, চিনের মতো দেশ তাদের নাগরিকদের সুযোগ দিচ্ছে।
নাগরিকদের জন্য উন্নয়নের ক্ষেত্রে এশিয়ার অন্যান্য দেশের থেকে ভারত অনেক পিছিয়ে। আমাদের সরকারের কাছে আমাদের প্রশ্ন করার সময় এসেছে। কেন আমরা এদের থেকে দশ গুন বেশি বিত্তশালী হতে পারলাম না?
খোলা বাজারে ব্যবসায়িক আদানপ্রদান করা যায় যেখানে, যেখানে ঠিকমতো উৎপাদনের স্বাধীনতা থাকে। সেখানেই মানুষ বিত্তশালী হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু ভারত সরকার মানুষকে সেই আর্থিক স্বাধীনতা দেয় না। বরং গরীব বানিয়ে রাখে। যে দেশ এই ধরণের স্বাধীনতা দিতে পারে, প্রত্যেকের মৌলিক অধিকার রক্ষা করে যে দেশ, তারাই বিত্তশালী হয়ে ওঠে। ভারতের বিত্তশালী হয়ে উঠতে গেলে, আগে মুক্তি চাই। আর এই মুক্তির পথ, সরকারের ফাঁস থেকে স্বাধীনতা।
This is Dhan Vapasi’s objective.
***
Dhan Vapasi is a platform to bring together Indians who wish to make India prosperous. The core objective is to unite citizens on an agenda of freedom, equality and wealth creation.
Dhan Vapasi’s 5 Prosperity Principles and 5 Starting Solutions will usher in a new model for governance and politics in India.
উন্নয়নের শর্ত: সরকার পরিচালনার নতুন মডেল
প্রত্যেক সফল দেশের মতো ভারতেরও কিছু নিয়মকানুন তৈরি করা দরকার। তার ওপর ভিত্তি করেই নীতি ও সরকারের কাজকর্ম ঠিক করা প্রয়োজন। আর এই নিয়মকানুন প্রত্যেক নাগরিকদেরও বোঝা প্রয়োজন। সেই কারণে রীতি নীতি বোধগম্য ও সংক্ষিপ্ত হওয়া প্রয়োজন।
Dhan Vapasi’s Prosperity Principles are based on the precept 'that government is best which governs the least'. They will help India become a liberal society with the individual as the principal and the government as the agent. All policies must be based on these principles.
1. স্বাধীনতা: নাগরিকদের কিছু জন্মগত অধিকার রয়েছে। সরকার তা কেড়ে নিতে পারে না। নাগরিকদের বাক স্বাধীনতা ও সম্পত্তির অধিকার দিতে হবে। প্রত্যেক নাগরিকদের জন্য একটা মুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। একে অপরের অধিকার অন্যে যাতে কাড়তে না পারে, তা সুনিশ্চিত করতে হবে।
2. বৈষম্যমূলক আচরণ না করা : নিজের নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করা থেকে সরকারকে বিরত থাকতে হবে। ভাষা, ধর্ম, জাতের ওপর ভিত্তি করে কাউকে কোনও বিশেষ সুবিধা দেওয়া যাবে না।
3. অযথা হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকা : নাগরিকদের কাজে অযথা সরকার হস্তক্ষেপ করবে না। যাতে সবাই সমান সুযোগ পায়, সরকার সেই চেষ্টা করুক। ফলাফল কী হবে, তার ওপর সমানত্ব চাপানোর দরকার নেই।
4. সরকারের ওপর লাগাম থাকা : ব্যবসায়িক বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপের দরকার নেই। সরকারের খেলোয়াড় নয়, রেফারির ভূমিকা পালন করা দরকার। কিছু কিছু জিনিস আছে, যা ঠিকঠাক ভাবে বেসরকারি সংস্থাগুলি দিতে পারবেন না। সেরকম পাবলিক গুডসের ক্ষেত্রে সরকার কাজ করতেই পারে।
5. বিকেন্দ্রীকরণ : কেন্দ্রীভূত কোনও কর্তৃত্ব নয়, যোগ্য কোনও কর্তৃপক্ষ সরকার চালাবে। সেন্ট্রালাইজেশন নয়, দরকার ডিসেন্ট্রালাইজেশন। এমন সরকার, যারা মানুষের কাছাকাছি থেকে কাজ করতে পারে। সরকারের এমনতর নীতি হওয়া দরকার।
Starting Solutions
The public wealth of India (comprising land, minerals and other resources, and government-owned corporations) is estimated by Dhan Vapasi to be in excess of $20 trillion. This comes to a minimum of ₹50 lakh for every Indian family.
Dhan Vapasi’s two key solutions – returning ₹1 lakh per year per family and capping taxes at 10% – aggregate to an annual benefit of about ₹1.5 lakh for every household. Besides putting more money in the hands of people, these initiatives will also create a safety net for every Indian family, eliminate poverty, scale up job creation, reverse the growth of government and empower Indians to create wealth. This will boost private investment and economic growth, making additional resources available for public infrastructure and growing state capacity in the areas that it is currently deficient.
Dhan Vapasi’s other three solutions are about ensuring good governance – by titling every property in the country and thus ensuring that people can unlick their private wealth, investing in the core activities of government, and ensuring timely justice.
1. প্রতিটি পরিবারে ১ লক্ষ টাকা করে অর্থ ফেরত
ভারতের পাবলিক প্রপার্টি যত রয়েছে, এই পরিমাণ অর্থ তারই শেয়ার। এটা প্রত্যেক মানুষেরই সম্পত্তি। জন সম্পত্তির এই বন্টন মানুষকে আর্থিক স্বনির্ভর করবে। নানান প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়, ব্যবসায় সাহায্য করা যায়, জিনিসপত্র কেনা যায়, সম্পত্তি কেনা যায়, অন্যান্য শহরে পসার জমানোর কাজে সাহায্য করার মতো বিষয়ে পাশে থাকা যায়। কিংবা কারওর আচমকা আর্থিক সমস্যা হলে, তাতেও পাশে থাকতে পারে সরকার। সরকারি আধিকারিকের থেকেও সাধারণ মানুষ আরও ভাল জানে, কত টাকা কীভাবে তাঁদের কাজে লাগবে।
সরকারের অপদার্থতা আর ফালতু খরচ কমালেই এই টাকা উঠে আসবে। সরকার যে সংস্থাগুলি নিয়ে ব্যবসার নামে প্রহসন চালায়, সেগুলিকে বন্ধ করে বা বিক্রি করে দেওয়া হোক। যে জমিগুলিকে নষ্ট করা হচ্ছে, সেগুলিকে ঠিকমতো ব্যবহার করা হোক। অর্থনীতিতে সরকারের পাঞ্জা থেকে না মুক্ত করলে আর্থিক সমৃদ্ধি আসবে না। আর এটা করলেই ভারতবাসী বিত্তশালী হতে পারে, যে সমৃদ্ধি পৌঁছতে পারে সব স্তরে।
You can read about our Dhan Vapasi ideas here.
2. কর ১০ শতাংশে বেঁধে রাখা
ব্যক্তিগত হোক, কর্পোরেট হোক বা জিএসটি- ১০ শতাংশের বেশি কোনও কর নেওয়া যাবে না। সরকার নিজেদের ক্ষমতা বুঝে কাজ করুক, যেটা সরকার পারে সেটা ঠিকঠাক করুক, যেটা তাদের করার কথা নয়, সেই বিষয়টি এড়িয়ে চলুক। আর এই কারণে সরকার কম কর নিক, আরও বেশি টাকা জনগনের হাতে রাখতে শিখুক।
3. Title every property in 1000 days
In his book The Mystery of Capital, Hernando de Soto says: “The poor inhabitants of these [poor] nations—five-sixths of humanity—do have things, but they lack the process to represent their property and create capital. They have houses but not titles; crops but not deeds; businesses but not statutes of incorporation… As a result, most of them are undercapitalised, in the same way that a firm is undercapitalised when it issues fewer securities than its income and assets would justify. The enterprises of the poor are very much like corporations that cannot issue shares or bonds to obtain new investment and finance. Without representations, their assets are dead capital.”
Many people live in homes where the title to the property is not clear. This also applies to small shops. As a result, while they may occupy the space, the property itself cannot be converted into collateral for credit, thus limiting the ‘owner’s’ ability to monetise the underlying asset.
Lack of clear titles is one of the biggest reasons for litigation. A dispute means that the underlying property cannot be monetised or used for productive purposes. In India, land disputes are also one of the biggest reasons for violence.
It is now possible to use a mix of on-ground technology with satellite data to accelerate the process of mapping every property and assigning clear title to every property in India in less than three years.
4. $1 trillion for good government
A good government is about the provision of public goods — things that only government can do, and which are the main functions of government. India’s governments do hundreds of other things and compromise on the basics. This means:
5. Timely Justice
A functioning justice system is the foundation of a prosperous society. Justice delayed is justice denied. The government must protect all citizens from coercion and deliver timely justice.
A 3-2-1 formula must be followed by the courts: 3 years to clear all pendency, 2 years for passing judgement in new cases, and 1 year for resolution of an appeal.
***
In the past 70 years, India’s rulers have become rich, but not its people. It is time to change that. If you share my dream to make India prosperous, join Dhan Vapasi and me to transform India with a new model of governance and politics. Write to me at rajesh@nayidisha.com
“We can make India prosperous. The future of over 130 crore Indians depends on what we do today. Let us not waste any more time. Join Dhan Vapasi.
একজন টেকনোলজি উদ্যোগপতি ও ডটকম বিপ্লবের অন্যতম প্রধান ব্যাক্তি, রাজেশ ১৯৯০ সালে ভারতের প্রথম ইন্টারনেট পোর্টাল তৈরী করেন। এরপর তিনি ভারতের সর্ববৃহত ডিজিটাল মার্কেটিং কোম্পানি তৈরী করেন। এখন দেশ তৈরীর উদ্যোগপতি।